Tuesday, February 2, 2016

Random Thoughts

Everyone has their own way of defining happiness. I am happy doesn't imply you would also be happy if you were me and vice versa. I am different so are you, miles apart from each other in confined space and time. Miles apart in features, not only physically but psychologically and even in how we react to situations, how we define ourselves, what we are and what we pretend to be, miles apart we are. Our priorities are different so as their dynamics, how they change, the time scales of their existence and the determination, the desperation of preserving the priorities are different as well, miles apart. The conundrum is ready to throw up in the air expecting a magical way out. Randomness creeps in, all possible steady states fight for their survival and then it sounds quite crazy how I got the stable and you the unstable ones. Well I am sure you feel the same, and here we broke the conundrum, we think in the same direction, however, with a completely different conclusion. So random is life, so different are people, so many paths to follow, so many hidden facts and so many stated rumors we live with. There are so many reasons to prove our worth but then again what dominate are the excuses, so many, to stand our own mistakes. So random are our choices, how differently we accept, reject and defend things and that is what defines the difference between what we are and what we pretend to be. So random is life, so random.

Monday, February 1, 2016

সিম্ফনি

আবেগের স্বরলিপি, পোকাকাটা বইয়ে মুখ গুঁজি,
গলা পচা ধারাপাতে, ক্ষণিকের স্তব্ধতা খুঁজি।
এলোমেলো কঙ্কাল, অবয়বে আনুবিস ক্লিশে,
বুক খুঁড়ে শুনেছি, সিম্ফনি, ধীরে ফিসফিসে।
স্পর্শের লুকোচুরি, পিঞ্জরে গোপন আদল,
পানসে, স্মৃতি মাখা সানগ্লাসে বৃষ্টিবাদল।
টুকিটাকি লেনদেন, বড়সড় কারচুপি ঢাকে,
ঝরে পড়া কবিতারা প্লাবনের পেলবতা রাখে।
বিভবের কম বেশী, পাগলা ষাঁড়ের দাপাদাপি,
মনের বাগান জুড়ে চরম অবাধ্যতা মাপি।
ভ্যাবাচ্যাকা সেরেবেলাম, মাসপেশি স্থির, জড়সড়,
শব্দ-খেলার মাঝে আবেগের অংশটা বড়।

Sunday, January 24, 2016

দংশন

বল্মকে সারা আকাশ ঢেকেছে,
ছিদ্রাল আজি বায়ু,
হৃদয়পাটে কারফিউ জারি,
যান্ত্রিক পরমায়ু।
সুষুম্নাতে ক্ষণ-অবসাদ,
মগজ পক্ষপাতী,
কলতান্ডবে ক্ষতবিক্ষত,
বলদাম্ভিক ছাতি।
নিরাপদ আজি চাঁদ সওদাগর,
লৌহ-মেকি-তাজে,
সমুখে কাল-রাত্রি, নীরবে 
মর-ডংকা বাজে।

Friday, January 15, 2016

ভেংচি

সংযম; তবু বিরহের চেয়ে দামী,
চার দেওয়ালের অন্তরালের সামাজিক নষ্টামি।
সংঘাত; জানি আদরের চেয়ে শ্রেয়,
বুকফাটা জলে ভাসিয়ে দেওয়া জ্যান্ত সারমেয়।

সঙ্গীত; এত হামবড়া ভাব তোর কিসে,
সবুজ বিতান ছাই হয়ে গেছে তোর উগরানো বিষে। 

Monday, January 11, 2016

एक प्यार का अफ़साना

अक्सर बिछड़ जाते हैं राह मे मिलने वाले, रातको बिखर जाते हैं दिन मे खिलने वाले,
महफ़िल भी अपना साथ छोड़ दे रात ढलते ढलते, वरना जाम की कमी नही करते प्यार करने वाले,
अक्सर बिछड़ जाते हैं राह मे मिलने वाले।

उनकी यादों से दिल लगा बैठे तो दर्द हुई,
सांसो में उन्हें पनहा दे बैठे तो दर्द हुई,
ये कोई इत्तेफाक नही की कश्मकश मे है ज़िन्दगी ,
अक्सर दिल जला बैठ ते हैं प्यार करने वाले, अक्सर बिछड़ जाते हैं राह मे मिलने वाले।

कसम एय उल्फत तेरी ज़ुल्फ़ो के छाओं मे,
शाम ढल आती हे दूर किसी गाँव में, लम्हा लम्हा जलता है दिल कशिश मे तेरी, और जान गवा बैठ ता है प्यार करने वाले, अक्सर बिछड़ जाते हैं राह मे मिलने वाले।

Friday, January 8, 2016

AWEসাধারণ

ছোট বেলা থেকে শুনে আসছি, ওপরের ওঠার পথটা নাকি কঠিন! কিন্তু এতগুলো বছর পেরিয়ে, স্কুল কলেজ এর গণ্ডি মাড়িয়ে এলাম, কেও কোনদিন বলে দিল না যে পথটা যতটা কঠিন তার চেয়েও বেশী পঙ্কিল। অবশ্য ছোটো বেলায় এটাও শুনেছি যে পদ্ম পাঁকে ফোটে। কিন্তু এই দুটি কথা যে একসাথেও অর্থপূর্ণ হতে পারে সেটা অভিজ্ঞতাই শিখিয়েছে।

প্রত্যেকেই চায় তার সন্তানসন্ততি বড় হয়ে উঠুক, সাধারণ থেকে অসাধারণ হয়ে উঠুক, কারণ তারা তাদের জীবনের অভিজ্ঞতা দিয়ে যাচাই করে বুঝেছেন, সাধারণ এর কোন মূল্য নেই। সাধারণ মানুষ থেকে অসাধারণ হওয়ার দৌড়টা যে কতটা একতরফা তা সেই দৌড়ে সামিল না হলে বোঝাটা কঠিন। জন্মের সাথে সাথে যে সাধারণ কিম্বা অতিসাধারণের তকমা সেঁটে দেওয়া হয় একটা বাচ্চাকে তার সার্বিক পারিপার্শ্বিক এর পরিপ্রেক্ষিতে, যার জন্য আদৌ সে দায়ী নয়, সেই তকমাটা তার জীবন ধারণের পরিপন্থী না হলে যে পরিমাণ কাঠখড় পোড়াতে হয় সেই সাধারণ কিম্বা অতিসাধারণ এর ছায়া থেকে বেরিয়ে আসতে, সেটা অপরিকল্পনীয়। আর যারা অসাধারণের ট্যাগ নিয়ে এ জগতে অবতরণ করে তাদের কাছে দুনিয়া একটাই, সেখানে সাধারণ বা অতিসাধারণের কোন জায়গা নেই। তাই জন্মানোর আগে আমি একজন রাজনীতিবিদ, চিত্রাভিনেতা কিম্বা ক্রিকেটারের ঘরের দুলাল হব, এই অভিলাষ প্রকাশের সুযোগটা বোধহয় সৃষ্টিকর্তার টেবিলে থাকা উচিৎ। অবশ্য এটা ভেবে বসার কোন কারণ নেই যে আমি সৃষ্টিকর্তা ভগবানে বিশ্বাসী। এতদিন ধরে মানুষের মধ্যে থেকে মানুষকেই বিস্বাস করে উঠতে পারলাম না! যাইহোক, মুল কথায় ফেরা যাক। তা সেই পঙ্কিল ঘোলা জলে সন্তরণে যারা সিদ্ধহস্ত, যারা পাঁকের মধ্যে কমলের সন্ধান পেয়েছেন বলে আমাদের ধারনা, তাদের লেজটা খুঁজে সেটা আঁকড়ে ধরে ভেসে বেড়ানো লোকের সংখ্যাটাও নেহাতই কম নয়। মাঝে মধ্যে মোটা লেজকে সতেজ ও সবল রাখতে তেল-মাখন ইত্যাদি দ্বারা মর্দন করে দেওয়াটা এদের কাছে নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার। ভুল ভাবার অবকাশ নেই, সন্তরণের জন্য লেজটা অত্যাবশ্যক। আর যারা সন্তরণ কিম্বা লেজে তেল-মাখন মাখানোর স্বাভাব কোনটাই আয়ত্তে আনতে পারেনি তাদের জীবনের মূল্য লোকাল বাস এর টিকিট এর মতন, যতক্ষণ বাসে আছে ততক্ষণ হাতবদল আর তারপর তো চেবানো chewing gum ও এর চেয়ে বেশী দামি। সে যা করেই হোক, একবার ওপরে উঠে যেতে পারলেই যে কেল্লা ফতে, এই ধারনা নিয়ে যারা ঝড়-বৃষ্টি-কাদা-পাঁক উপেক্ষা করে, লেজ ধরে কিম্বা মইয়ে ভর করে ওপরের দিকে উঠে চলেছে, যাদের দিকে তাকিয়ে নিচের মানুষগুলো ভাবে কি সুখেই না এরা ওপরের সিঁড়িটায় দাঁড়ীয়ে, তাদের অবস্থাটা অনেকটা ছেঁড়া টাকার মত, ফেলেও দেওয়া যায় না আবার ব্যাবহার উপযোগী ও নয়, শুধু ভরসা সরকার। আর রাস্তাটা অনেকটা সমুদ্রের পাড়ে দাঁড়ীয়ে দেখতে পাওয়া দিগন্তের মত। পাড় থেকে বেশ সুন্দর দেখায়, মনে হয় একবার সমুদ্রে ঝাঁপ দিলেই পৌঁছে যাওয়া যাবে দিগন্তে আর তারপর সূর্যোদয় আর সূর্যাস্ত হবে আমার নিয়ন্ত্রণে। যারা সাঁতার জানে না তাদের ধারনা যারা সাঁতার জানে তারা কি সৌভাগ্যবান। আর যারা নিজের সন্তরণশৈলীর ওপর ভরসা রেখে পাড়ের সাঁতার না জানাদের সাবাসি নিয়ে একবার ঝাঁপ দিয়েছে শুধু তারাই জানে, না আছে ফেরার পথ আর না আছে কোন গন্তব্য।

এই পর্যন্ত পড়ে যদি মনে হয়ে থাকে যে আমি একজন সমালোচক তাহলে আপনি যথার্থই ভাবছেন শুধু এটুকু যোগ করব যে সমালোচনার শেষটা যাতে আশাবাদী হয় সেই চেষ্টায় ত্রুটি রাখব না।  সুতরাং প্রশ্ন হোল, তাহলে উপায় কি! উত্তরটাও সর্বজনবিদিত। যদি সাধারণ মানুষ এর ছাপ নিয়ে এসেছেন তাহলে ভগবান আপনার সহায়, কারণ সাধারণ মানুষ আপনার প্রতিযোগী আর অসাধারণ মানুষদের কাছে আপনার কোন অস্তিত্ব নেই, যদি না তার কালো টাকার সদ্গতি করার সময় উপস্থিত হয়ে থাকে। এককথায় নিরুপায় এবং একা। তবে ফাটকা খেলতে ছাড়বেন না। একমাত্র ফাটকাই আপনাকে শীর্ষে পৌঁছে দিতে পারে কারণ একমাত্র এটাই নিরপেক্ষ। ফাটকার অভাব নেই এ দুনিয়ায়। ধর্ম, জ্ঞান-বিজ্ঞান, স্থান-কাল-পাত্র ভেদে জাতি, নিয়ম-কানুন, সবই আজকাল ফাটকা। এসব দিয়েও যদি কিছু না করে থাকতে পারেন, একটা প্রাকৃতিক দুর্যোগ ছাড়া আপনাকে দেখার কেও নেই এটা যত তাড়াতাড়ি বুঝবেন ততই দেশের, দশের ও দাসের মঙ্গল। আর যদি ফাটকায় বিশ্বাস না রাখেন, নিজের ওপর আস্থা রাখা ছাড়া উপায় কি। একবার মনে প্রশ্ন জেগেছিল, আমরা কেন জন্ম থেকেই হাঁটতে পারি না, কেন হামাগুড়ি দিয়ে, আছাড় খেয়ে শিখতে হয়। ভেবে দেখলাম, প্রকৃতি আমাদের ছোটবেলাতেই সাবধান করে দিয়েছে, ওপরের দিকে তাকিয়ে পথ চললে হোঁচট খেতে হয়। তাই প্রকৃতির নিয়মের বিরুদ্ধে কিছু করা, নইব-নইব-চ। প্রকৃতির নিয়মে আমরা ডানাবিহীন প্রাণী। পাখি দেখে ওড়ার সখ জাগাটা স্বাভাবিক, তবে কাঁকড়ার গল্পটাও যদি শোনা না থাকে তাহলে একটু মনে করিয়ে দেওয়াটা আমার কর্তব্য।

লোকাল ট্রেনে এক কাঁকড়া ব্যবসায়ি এক গামলা জ্যান্ত কাঁকড়া নিয়ে উঠেছেন। ভিড় ট্রেন, অথচ গামলার মুখটা হাঁ করে খোলা। কিছু কাঁকড়া গামলার গা বেয়ে ওপরের দিকে ওঠার চেষ্টা করছে। সেই দেখে, কিছুটা ভয় আর কিছুটা  উদ্বেগ এর বশবর্তী হয়ে এক সহযাত্রী বলেই ফেললেন, 'দাদা আপনার কাঁকড়ার গামলা টা যে খোলা, কিছু কাঁকড়া তো গা বেয়ে উঠেও আসছে। বেরিয়ে পড়বে তো!'  ব্যবসায়ি শান্ত গলায় উত্তর দিলেন, 'চিন্তার কোন কারণ নেই দাদা, এগুলো মানুষ-কাঁকড়া, দেখছেন না, একজন গা বেয়ে উঠছে অমনি আরেকজন তাকে টেনে নামিয়ে দিচ্ছে।'

সুতরাং মানুষ যতদিন এই সহজাত প্রবৃত্তিকে জয় না করছে, ডানাটা না হয় পাখিরই থাক।

আপনাদের কতটা খুশী করতে পারলান জানিনা, তবে তোষামুদে মানুষদের খুশী করাটা আমার স্বভাব বহির্ভূত। তাই আপাতত এখানেই ইতি টানছি। 

Wednesday, January 6, 2016

স্বীকারোক্তি - ১

আখড়ায় নামবো,
তিল তিল করে মাংসপেশি বুনেছি,
খাটের ওপাশ থেকে তোর চিৎকার শুনেছি।

আলো শেষ,
দিনে দিনে সলতে পুড়ে ছাই,
আজ রাতে তোর উষ্ণতা চাই।

ব্যাথা নেই,
অন্ধকারে, শেষ কোপ দিয়ে যাস,
তেলে-জলে মেশামেশি, অভ্যাস।

Monday, January 4, 2016

বদলের ইতিকথা - ১

টুকটুকে লাল শাড়ি,
পা দুটি লাল রঙে রাঙা,
ফুটফুটে বয়স ভারী,
শরীরের উঁচু নিচু ডাঙা।
মনে আশা, টুকরো ছোট বড়,
সজল চোখে, অদূর ভবিষ্যত,
চোখের কোণে, কাজল-কালো চিরে,
যায় দেখা অদম্য হিম্মত।
দিনে দিনে সবুজ থেকে হলুদ, 
তেলে জলে কেমন মিশে গেল,
গড়ে ওঠে কাঁচের প্রাচীর কবে,
"সে ইতিহাস গোপন থাকাই ভাল"। 

তারপর , নিয়ম, রীতিনীতি,
অভ্যাস এর সাথে ওঠা বসা,
টুকরো আশা স্তূপের ওপর বসে,
জীবনের কঠিন অঙ্ক কষা। 

Friday, January 1, 2016

মনখারাপের আকিবুকি

তালগোল পাকিয়েছে চিন্তা, উঁকি মারে একরাস ভয়, আলগা সুতার মাঝে ওয়েসিস, উড়ে গেছে বন্দি সময়। কদাকার, কিম্ভুত লোকজন, কাঁটাতার, বন্ধুর পথ, অমানিশি, খোঁচা মারে জোছনা, সঙসাজা, মেকি জনমত। হালফিলে হাত ধরে ঘুরতাম, ছোঁওয়াছুঁই, ঠোটে ঠোটে বিদ্বেষ, নিকোটিনে আধখাওয়া ফুসফুস, সাঁঝবাতি, দিন বুঝি হোলো শেষ।

Sunday, December 27, 2015

এজাহারনামা

ভালো মন্দের ছোঁওয়াছুঁইতে আলোড়িত আবেগি মন,
নিস্তরঙ্গতার শব্দে মুখরিত বাতাবরন,
নিদ্রাহীনতায় ধুঁকছে শহর; 
কাগজে মোড়া, তোমার আমার চিলেকোঠায়, চির বিবর্তন।
জটপাকানো সাবেকি আদবকায়দা স্পর্শহীনতায় কর্দমাক্ত; 
নিভু নিভু পিদিমের মসনদে তুমি পরিযায়ী, 
হালফিলের ঘনঘটার মলিনতায় প্রবঞ্চিত, আমি দূরগামী,
ইহাই চিরন্তন।

হিসেবনিকেশ

টালবাহানা, হিসেবনিকেশ 
মিটিয়ে দিলাম, কানাকড়ি শেষ,
টুকরো ভাঙা স্মৃতির ফলক,
ভাসিয়ে দিলাম, এই আছি বেশ। 
ঠুনকো বাঁশী, বাজিয়েছিলাম, একনাগাড়ে 
কালোয়াতি, সুর ধরেছি, রুদ্ধস্বরে,
দানপ্রতিদান স্তব্ধ হোল , মাসকাবারি 
তুলব না আর, মাসের শেষে, তাসের ঘরে। 

Friday, December 18, 2015

জীবনের ফেরিওয়ালা

আনমনা দুটি চোখ ,
অবিকল  চেনা তার ভাষা,
জীবনের মাপে মাপা টিমটিমে ক্ষুদ্র কিছু আশা।
রাসভারী দিনকাল , বিলাসিতা - ফিরিওয়ালা হাঁকে ,
শ্রম দিয়ে কিনেনি দুপসলা বৃষ্টি যদি থাকে।
স্বপ্নের খেয়া বেয়ে , সময়ের প্লাবনেতে ভাসি ,
সম্বল খড়কুটো , চলো আজ চাঁদ ছুয়ে আসি।

চেনা জানা পথঘাট ,
দিশাহীন জীবনের গতি ,
অগভীর বন্দর জংপড়া জীবনের জেটি।
চেনা মুখ জানা পথ পেরিয়ে যদি কিছু থাকে ,
একবার মেখে আসা , রোদ্দুর , ক্লান্তির ফাঁকে।
একবার ঘুরে আসা , বেঁচে আসা জীবনের টানে ,
একবার মেপে দ্যাখা জীবনকে বাঁধহীন প্রাণে ।

Thursday, October 15, 2015

The Flame Within

And then with words unspoken ,
Feelings unshared,
Moments not lived
And with the wish to fulfill all, well protected inside,
The wait continues...
The wait continues with  emptiness gobbling around,
with despair running through veins to the brain,
faster than blood,
bringing an end to the overwhelming life of liveliness,
an era that passed alongside.

Then comes a change,

a change in trend,
a trend that defines us, ourselves, our anonymity.
Our anonymity that had engulfed the flame within,
the flame within our body, our society, our own self-esteem.
the flame of honesty, fraternity and humanity,
the flame, the burning flame of self belief..
The self belief to win,
the self belief to live,
live a life full of joy and fulfillment,
the flame to achieve the goal,
the goal to be a Human.

Monday, September 28, 2015

তালপোকা

রাতভর শীতঘুম, অবসরে দিবা খোয়াব প্রীয়,
রণেতে ভঙ্গ দিয়ে অভিসারে সুখটান দিয়ো।
হুজুগে মাতব্বরি, সুযোগে নিওন আলো জ্বেলো,
শাঁখের করাত দিয়ে অফিসেতে কাটাকুটি খেলো।
পুঁথিগত বিদ্যে, চুল দাড়ি, জ্ঞান কচকচি,
স্কুলের রেলিং ধরে, শালবনে অঞ্জন, নচী।
চিবুকে পানের বোঁটা, পেছনে তে কক্সিস বড়,
লোকমুখে শোনা, বাঁসের চেয়ে কঞ্চি নাকি দড়!

Tuesday, August 18, 2015

বোহেমিয়ান

আজকে আবার যাওয়ার পালা - নিরুদ্দেশে ,
রঙ হারানো, জীর্ণ দেহ - রুক্ষ বেশে।
আজকে আবার ফিরিয়ে দেওয়া - আবোল তাবোল ,
ফুরিয়ে যাওয়া , বিশ্রামহীন - গাইতি শাবল।
আজকে আবার তোমার আমার - দীপ্তিশিখা ,
ক্লান্ত দেহ , গুটিয়ে নেওয়া - জীবনরেখা।
আজকে আবার আদান প্রদান - নিয়ম কানুন,
ভাঙাগড়ার কারিগর আজ হিজাব টানুন।  
এবার সময়, কান্না হাসির নাটক ছাড়ো ,
মনের মাঠে কবর পোঁতা - মহেঞ্জোদাড়ো।

Thursday, July 2, 2015

বৃষ্টি দেখবো বলে

বৃষ্টি দেখবো বলে দুপা বাড়িয়ে, কিছুটা হেঁটে থমকে গেছি পথে,
মরা পচা গলা জীবনের স্রোতে দুর্নীতির কর্দমাক্ত প্রাচীর আমাদের সামনে ।
কিছু লেজ মোটা, মাথা মোটা মানুষের সারি দিব্যি তার পাশের রাস্তা বেয়ে চলেছে দিনের পর দিন ,
কাদা ছোঁড়াছুঁড়ি করে চলে যাচ্ছে বেশ ।
প্রাচীরের ওদিকটা দ্যাখার চেষ্টায় উদ্যমের স্ফুলিঙ্গের অভাব ।
বৃষ্টিটা যে ওদিকে,
ভিজতে হলে ভাঙতে হবে প্রাচীর ,
শুধু  দু-এক পসলা ছাটে আমার মন নির্বিকার ।
গুবরে মাথা আর কুবরে ব্যাঙ্ক ব্যালানস ওয়ালা দের পাশ কাটিয়ে দেওয়াল অবধি পৌঁছতে বেগ পেতে হবে নিঃসন্দেহে।
দিনের শেষে সন্ধ্যে হয়েছে বহুদিন ,
গভীর রাতের হাতছানিও অনতিদূর,
বৃষ্টি ভেজা রাতের পর ভোরের আকাশটা খুব সুন্দর ।
শুধু রাতের কৃষ্ণ গহ্বরে বন্দি হওয়ার আগে,
এক তীব্র আবর্তে রাতের অভিকর্ষ কাটিয়ে আবার আলো ফিরে পাওয়ার আশায় ,
বৃষ্টিতে ভেজার আশায় - দুপা বাড়িয়েছি।

Wednesday, March 26, 2014

অসম্পূর্ণ ক্যানভাস

জীবনের ক্যানভাসটা আজ পুরোনো, তেলচিটে , ফ্যাকাশে।
ধুলোপড়া স্মৃতিগুলো আজ-ও ভীঁড় করে তার গায়,
স্মৃতির জানালায় রং বেরঙের পাখিদের কিচির-মিচির শোনা যায় আজ-ও,
গোধুলির রং দেখে উষা ভেবে ভুল করাটা আজ স্বভাব।

আমার ভালোলাগাগুলো সাজিয়ে রেখেছি কুলুঙ্গিতে, সে অনেকদিন হলো!
তারপর আর হাত বোলাইনি পোষা মেনির মাথায়,
সবুজ ঘাসের আগায় জমা শিশির দিয়ে পা ধোওয়া হয়ে ওঠেনি আর,
রাতের আঁধারে, একা বোসে, আকাশের তারাদের সাথে গল্প করার স্মৃতিও আজ অস্পষ্ট।

কত দিন গেছে, কত রাত গেছে,
বাস্তবের সমস্ত অবিচলতার ছায়া পড়েছে স্বপ্নে, 
ধুসরতার গায়ে স্মৃতির জলচছবি গুলো প্রকট হয়ে দাঁড়িয়েছে,
কতবার স্বপ্নে আমার কুলুঙ্গিকে আমি করেছি নয়ছয়, নিজের হাতে!

এখন শুধু অপেক্ষা,
সাদা-কালো ছবির গায়ে রঙের শেষ আঁচড়টা না পড়লে এ ছবি যে অসম্পূর্ণ !

Monday, November 18, 2013

সুখ -কল্পদ্রুম!

চলরে সবাই খুঁজতে হবে, খুঁড়তে হবে মাটি,
লুকোনো আছে তারি নীচে, রত্ন নাকি খাঁটি! 
কোদাল শাবল বাগিয়ে হাতে,
ছুটে আয় সব আমার সাথে,
খাটবো মোরা একসাথে আজ, সর্ব দিবস-রাতি-
চলরে সবাই খুঁজতে হবে , খুঁড়তে হবে মাটি।

দেখ রে সবাই খাটছে লোকে, ফেলছে মাথার ঘাম,
রক্ত  দিয়ে গল্প লেখে ছড়ে যাওয়া কালো চাম-
শষ্য ফলায়-পেয়াঁজ আলু ,
চড়া আজ যার মার্কেট ভ্যালু ,
দিনের শেষে ভাগ্য হেসে, হাতে করে চুনকাম-
খুঁজতে হবে রত্ন রে ভাই, চল নিয়ে রাম নাম। 

শুনেছিস ভাই কাঁচের ওদিকে, যারা থাকে সেজে গুজে,
তারা নাকি পেয়েছে আবার দুটো রত্ন খুঁজে,
কত নাচানাচি, আলো রোশনাই,
দেখে শুনে সব মন ভরে যায়,
কত খাওয়া দাওয়া, কত সাজগোজ, মোরা শুধু যাই খুঁজে!
মোদের রক্তে ঘর্মে আলো ওদের পিলসুজে।

দিন কেটে যায় রাত কাটে কৈ, কেন আসেনা ঘুম,
কেন ওদিকটা এতটা জাঁকালো, এদিকটা নিয্ঝুম!
মোরাই ফলাই সোনার ফসল,
মোদের শরীরে সর্ব ধকল,
মোদের জোরেই বছর বছর , নেতাদের শীতঘুম,
চালা রে ভাই শাবল গাইতি, সুখ -কল্পদ্রুম!

Wednesday, July 17, 2013

February-2, 2012

তুমি আমির মাঝে যদি এখনো প্রাচীর আছে,
তুমি শুধু তুমি-ই থাকে, আসে না আমার কাছে।
পারিস যদি ভাঙতে সেই মাঝের বেড়া জাল,
তুমি আর আমি মোদের হয়ে থাকবে চিরকাল।

November-1, 2011

দুই চোখের এক ফোঁটা জল, ভাসিয়ে দিতে পারে সমস্ত চরাচর। 
দুই চোখের এক টুকরো চাহনি, ভরিয়ে দিতে  পারে সমস্ত শুন্যতা। 
দুই চোখের এক বিন্দু আশা, এক রাতে গড়ে দিতে পারে তাজ্মাহাল।